বিশেষ প্রতিনিধি» শীত আসতে এখনো প্রায় দুমাস বাকি। সবেমাত্র হেমন্তের শুরু। এরই মধ্যে ফেনীর কাঁচাবাজারে আসতে শুরু করেছে শীতকালীন সবজি। দামও কিছুটা নিয়ন্ত্রণে। সবজির আগাম আগমনে বেজায় খুশি ক্রেতারাও। আগামী কয়েক সপ্তাহে এ দাম আরো কমবে বলে ব্যবসায়ীরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। দাম দাম একটু বেশী হলেও সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেই আছে।
শুক্রবার সকালে জেলার বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, নতুন আলু প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়। আর পুরোনো আলু বিক্রি হচ্ছে ২৫-২৮ টাকায়।
সুলতান মাহমুদ পৌর হকার্স মার্কেটের একজন বিক্রেতা জানান, সিম, মুলা, ফুলকপি, বাঁধাকপি, পুইশাক, লালশাক পালংশাকসহ বিভিন্ন ধরনের আগাম শীতকালীন শাক-সবজির সরবরাহ বাড়ছে। বাজারে শাক-সবজির সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় কয়েকটি সবজির দাম কমেছে। এখনো অধিকাংশ সবজির দামই ৪০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে। শীমের দাম কমে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৪৫-৫৫ টাকায়। আকমল জানান, সবজির দাম আরো কমবে।
বড় বাজার ঘুরে দেখা গেছে বরবটি -৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪৫ টাকা, বেগুন ৪০-৫০, টমেটো ৯০-১০০টাকা, কাকরোল ৪০-৫০ টাকা, পটোল ৩৫-৪৫ টাকা, মুলা ৩০-৪০, করলা ৪৫-৫০ টাকা, কচুর লতি ও কচুমুখি ৪০-৫০, শসা ৫০, পেঁপে ২৫-৩০ টাকা, পুরাতন আলু ২৫-২৮টাতা বিক্রি করতে।
এছাড়া পুঁইশাকের প্রতি আটি ২০-২৫ টাকা, পালংশাক ১০-১৫ টাকা, লাউশাক ২৫-৩০ টাকা, লালশাক ১০-১২, মুলাশাক ১০-১২, কলমিশাক ১০ টাকা, প্রতি পিস লাউ ৪৫-৫০ টাকা, ফুলকপি ৩০-৪০ টাকা, পাতাকপি ৩০-৩৫ টাকা, কাঁচাকলার হালি ২৫-৩০ টাকা এবং ১০০ গ্রাম ধনে পাতা ২০-২৫ টাকা।