প্রেস বিজ্ঞপ্তি»জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক উপদেষ্টা ও ফেনী জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক রিন্টু আনোয়ার বলেছেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে যে যাই বলুক, তিনি বাংলাদেশের উন্নয়নের রূপকার এবং এখনো বাংলাদেশের রাজনীতির যুবরাজ।
তিনি এই গণতন্ত্র চান নাই, যে গণতন্ত্রে মানুষের অধিকার নাই। এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বুঝতে পেরেছেন গণতন্ত্রের কোন দরকার নেই। তারই ধারাবাহিকতায় এবার বিএনপি নেত্রি বেগম খালেদা জিয়াও বুঝতে পেরেছেন এদেশে গণতন্ত্রের কোন দরকার নেই। জননেত্রি শেখ হাসিনা একমাত্র আল্লাহর ইশারায় ক্ষমতায় এসেছেন। আল্লাহ না চাইলে তিনি ক্ষমতায় আসতেননা। তিনি ক্ষমতায় এসে উপজেলা পরিষদ ব্যবস্থার বিল পাস করে কিছু লোককে অনর্থক বেকার করে দিয়েছেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান- ভাইস চেয়ারম্যানদের কোন কাজ নেই। তাদের কোন দরকার ছিলনা। বাংলাদেশের উন্নয়ন ও রাজনীতিতে এরশাদের কোন বিকল্প নেই। এরশাদই একমাত্র এদেশে উন্নয়ন ও রাজনীতে পরিবর্তন আনতে পারবেন। এরশাদ ছাড়া এদেশে উন্নয়ন ও রাজনীতি সম্ভব নয়। এই পর্যন্ত তিনি যতগুলো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সবগুলো দেশ ও দেশের মানুষের সার্থে নিয়েছেন। বিগত নির্বাচনে হাজী রহিম উল্যাহর টাকার কাছে যদি আ’লীগের লোকজন বিক্রি না হতেন, তাহলে তিনিই ফেনী-৩ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হতেন বলে দাবি করেন।
শুক্রবার বিকালে জেলা জাতীয় পার্টির মহিপালস্থ কার্যালয়ে দলীয় নেতাদের সাথে মতবিনিময় কালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে তিনি এসব কথা বলেন। জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব খোন্দকার নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফেনী প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক ফরিদ উদ্দিন আত্তার, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জাফর সেলিম, প্রচার সম্পাদক জাবেদ হোসাইন মামুন, নির্বাহী সদস্য এনএন জীবন, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য ইকবাল আলমগীর, জেলা নেতা কুতুব উদ্দিন হায়দার, সোনাগাজী উপজেলা আহবায়ক হাজী আবু সুফিয়ান, সদস্য সচিব মজিবুল হক মানিক, হেলাল উদ্দিন, দাগনভূঞা উপজেলা সভাপতি এডভোকেট রবিউল হক রবি এবং জেলা যুব সমিতির সভাপতি শহীদ উদ্দীন প্রমূখ